আরবিআই/২০১১-১২/১৩৫
ডিবিওডি.বিপি.বিসি.নং.২৬/২১.০১.০০১/২০১১-১২
অগাস্ট ০১, ২০১১
সভাপতি/মুখ্য নির্বাহী আধিকারিক
সমস্ত তফসিলভুক্ত বাণিজ্যিক ব্যাঙ্ক
(আরআরবিসমূহ ব্যতিরেকে)
প্রিয় মহাশয়,
ব্যাঙ্কিং চ্যানেলের অপব্যবহার-
৫০,০০০ টাকা এবং তদতিরিক্ত ডিমান্ড ড্রাফট জারি এবং অর্থপ্রদান
অনুগ্রহ করে আমাদের এপ্রিল ১৯, ১৯৯১ তারিখের সার্কুলার ডিবিওডি.বিপিবিবিসিপি.নং.ব১১৪/সি৪৬৯(৮১)-৯১ দেখুন যেখানে বলা আছে ডিমান্ড ড্রাফট, মেল ট্রান্সফার, টেলিগ্রাফিক ট্রান্সফার এবং ট্রাভেলার্স চেক গ্রাহকের একাউন্ট থেকে ডেবিট করে অথবা ক্রেতা কর্তৃক দাখিল করা চেক অথবা কোনও লেখ্যের বদলে কেবলমাত্র ব্যাঙ্কই জারি করতে পারবে এবং নগদ অর্থপ্রদানের বদলে নয়। এই নির্দেশগুলিকে আমাদের ফেব্রুয়ারি ৪, ১৯৯৯ তারিখের সার্কুলার ডিবিওডি.নং.আইবিএস।১৮১৬/ ২৩.৬৭.০০১/৯৮-৯৯ মাধ্যমে খুচরো সোনা/রুপো/প্লাটিনাম বিক্রয়ের ক্ষেত্রেও সম্প্রসারিত করা হয়
২. আমাদের নজরে আনা হয়েছে যে কোনও কোনও ব্যাঙ্ক সম্প্রতি ৫০,০০০ টাকা এবং তার বেশি টাকার ডিমান্ড ড্রাফট নগদ অর্থ নিয়ে জারি করেছে, গ্রাহকের একাউন্ট থেকে ডেবিট করেনি অথবা গ্রাহক কর্তৃক দাখিল চেক বা অন্য লেখ্যের পরিবর্তে জারি করেনি ।
৩. বর্তমান অবস্থায় যেখানে সাধারনভাবে আর্থিক ব্যবস্থা এবং বিশেষভাবে ব্যাঙ্কিং চ্যানেলগুলির বিশ্বস্ততা প্রধানতম গুরুত্বপুর্ণ বিষয়, সেখানে নির্দেশাবলির উল্লঙ্ঘন তার সুদূরপ্রসারী প্রভাবের দৃষ্টিকোণ থেকে নিয়ন্ত্রণের পক্ষে গুরুতর উদ্বেগের কারণ।
৪. উপরোক্ত পরিপ্রেক্ষিতে, আমরা পুনরাবৃত্তি করছি যে উপরে উল্লিখিত এপ্রিল ১৯, ১৯৯১ তারিখের আমাদের সার্কুলারে বর্ণিত নির্দেশাবলি ব্যাঙ্কগুলি যেন কঠোরভাবে পালন করে। এই নির্দেশাবলির কোনওরূপ লঙ্ঘন গুরুত্বসহকারে বিচার করা হবে।
আপনার বিশ্বস্ত,
(আর.পি. রবি মোহন)
মুখ্য মহাপ্রবন্ধক
|