বিদেশি
নাগরিক ও
বিদেশি পর্যটকদের
দ্বারা যে
অ্যাকাউন্ট
খোলা যায়
বিদেশি
মুদ্রা বিভাগ
অনাবাসী
বিদেশি
অ্যাকাউন্ট
বিভাগ
বিদেশি
নাগরিক ও
বিদেশি পর্যটকদের
দ্বারা যে
অ্যাকউন্ট
খোলা যায় সেই
বিষয়ে সাধারণ প্রশ্নোত্তর
১।
পূর্বতন
ফেরা আইনের
অন্তর্ভুক্ত
কিউ-এ ২২ অ্যাকাউন্টটি
কি ফরেন
এক্সচেঞ্জ
অ্যাক্ট
(বিদেশি
মুদ্রা
বিনিময় আইন),
১৯৯৯-এ চালিয়ে
যাওয়া যায় ?
না। ফরেন এক্সচেঞ্জ
ম্যানেজমেন্ট
অ্যাক্ট
(বিদেশি মুদ্রা
পরিচালন আইন),
১৯৯৯ বলবত্
হওয়ার সঙ্গে
সঙ্গে ভারতে
বসবাসকারী বিদেশি
নাগরিকদের
অ্যাকাউন্টগুলিকেও
নাগরিক-অ্যাকাউন্টের
মতো দেখা হয়।
এই
অ্যাকাউন্টগুলি
ভারতীয়
মুদ্রার
অ্যাকাউন্টের
সঙ্গে এক করে
দেখা হয়।
২।
ভারতে
বসবাসকারী
বিদেশি
নাগরিকরা কি
ভারতে নাগরিক
অ্যাকাউন্ট
খুলতে পারেন ?
হ্যাঁ।
বিদেশি
নাগরিকরা
ভারতে ভারতীয়
টাকায় নাগরিক
অ্যাকাউন্ট
খুলতে।
৩। কিউ-এ
২২
অ্যাকাউন্টের
অনুপস্থিতিতে
বিদেশি
নাগরিক দ্বারা
খোলা নাগরিক
অ্যাকাউন্টের
উপর কি ব্যাঙ্কের
নজরদারী
প্রয়োজন আছে ?
বিদেশি
মুদ্রা নিয়ন্ত্রণের
দৃষ্টিভঙ্গী থেকে
বলতে গেলে
কোনো
নজরদারীর
প্রয়োজন নেই। কিন্তু
ব্যাঙ্কেরা
যদি চান তবে অ্যাকাউন্টটি
চালানোর
সুবিধার জন্য এ
রকম
প্রশাসনিক ব্যবস্থা
নিতে পারেন,
বিশেষ করে সেই
সব ক্ষেত্রে
যখন এই
অ্যাকাউন্টির
টাকা বিদেশে
দিয়ে দিতে হতে
পারে।
৪।
এই রকম
অ্যাকাউন্টের
থেকে খরচগুলি
কি অ্যাকাউন্ট
বন্ধ করার সময়
এ-ডি
(ব্যাঙ্কগুলি)
ফিরত পেতে
পারে ?
হ্যাঁ।
কিন্তু এ-ডি
(ব্যাঙ্কগুলি)-কে
নিশ্চিত করতে
হবে যে, সেই
অ্যাকাউন্টের
যে অর্থ বিদেশে
দিতে হবে
সেগুলি বিদেশ
থেকে থেকে
এসেছিল অথবা
সেগুলিকে
ফিরত দিতেই
হতো অথবা
ভারতীয়
রিজার্ভ
ব্যাঙ্ককের
৩রা মে ২০০০
সালের বিজ্ঞপ্তি
নং FEMA.13/2000 অনুযায়ী
অনুমোদিত।
৫। কিউ-এ
২২
অ্যাকাউন্টের
অনুপস্থিতিতে
কীভাবে বিদশি
নাগরিকদের বেতন
দেওয়া হবে ?
ভারত
সরকারের ৩০শে
মার্চ ২০০০
সালের প্রকাশিত
বিজ্ঞপ্তি
নং SO.301(E) অনুযায়ী
ব্যাঙ্কগুলিদের
দ্বারা এটি
অনুমোদিত যে, পাকিস্তান
ব্যতিত অন্য
কোনো দেশের
নাগরিক ও
ভারতে অস্থায়ীভাবে
বসবাসকারী
কোনো ব্যক্তি,
বিদেশে
বসবাসকারী
তাঁর নিকট
আত্মীয়দের ভরণপোষণের
জন্য তাঁর
অ্যাকাউন্ট
থেকে তাঁর মোট
বেতন (কর,
প্রভিডেন্ট
ফাণ্ড ও
অন্যান্য খরচ
বাদ দিয়ে)-এর
কম অঙ্কের
অর্থ পাঠাতে
পারবেন।
৬।
ভারত
ভ্রমণকালে
বিদেশি
পর্যটকেরা কি ব্যাঙ্ক
অ্যাকাউন্ট
খুলতে পারবেন
কি ?
হ্যাঁ।
ভারত
ভ্রমণকালে
বিদেশি
পর্যটকেরা অস্থায়ী
(সাধারণ) ভারতীয়
টাকা
অ্যাকাউন্ট [নন-রেসিডেন্ট
(অর্ডিনারি) -
এন-আর-ও] খুলতে
পারবেন বিদেশি
মুদ্রা নিয়ে
কাজ করে এমন
ব্যাঙ্কগুলিতে।
এই ধরনের
অ্যাকাউন্ট
সর্বাধিক ৬
মাসের জন্য খোলা
যাবে।
৭।
এই ধরনের
অ্যাকাউন্টে
কি জমা দেওয়া
যাবে ?
ভারতের
বাইরে থেকে
আসা বিদেশি
মুদ্রা অথবা বিদেশি
পর্যটকদের
দ্বারা ভারতে
আনা বিদেশি
মুদ্রা
সরাসরি
বিক্রির টাকা
এন-আর-ও অ্যাকাউন্টে
জমা দেওয়া
যাবে।
৮।
স্থানীয়
খরচগুলি কি
এন-আর-ও অ্যাকাউন্ট
থেকে মিটিয়ে
দেওয়া যেতে
পারে ?
হ্যাঁ।
পর্যটকেরা এন-আর-ও
অ্যাকাউন্ট থেকে
স্থানীয়
খরচগুলি
মিটিয়ে দিতে পারেন।
৯। বিদেশি
পর্যটকেরা
ভ্রমণ শেষ করে
ভারত থেকে চলে
যাবার সময়
এন-আর-ও
অ্যাকাউন্টের
পরে থাকা অর্থ
বিদেশে নিয়ে
যেতে পারবেন
কি ?
যদি
অ্যাকাউন্টটি
ছয় মাসের কম
সময়ের জন্য
খোলা হয় এবং
তাতে ব্যাঙ্কের
সুদ ব্যতিত অন্য
কোনোভাবে
স্থানীয় অর্থ
জমা না দেওয়া
হয়ে থাকে তবে,
ব্যাঙ্কদের
এই অনুমতি আছে
যে তারা পর্যটকের
ভ্রমণ শেষ করে
ফিরে যাবার
সময় সেই এন-আর-ও
অ্যাকাউন্টটির
টাকা বিদেশি
মুদ্রায়
পরিবর্তিত
করে ফিরত দিতে
পারে।
১০। যে
সব
অ্যাকাউন্ট
ছয় মাসের বেশি
রাখা হয়েছে সেই
সব
অ্যাকাউন্টের
অর্থ কীভাবে ফিরত
পাওয়া যাবে ?
এই
ক্ষেত্রে এই
ধরনের
অ্যাকাউন্টের
অর্থ ফিরত
পেতে হলে ভারতীয়
রিজার্ভ
ব্যাঙ্কের সেই
অঞ্চলের
আঞ্চলিক
অফিসে সাদা
কাগজে লিখিত
দরখাস্ত করতে
হবে।