ভারতের
বাইরে
ভ্রমণের
জন্য
বৈদেশিক
মুদ্রা
জনসাধারণের
নিকট
বিক্রীর
জন্য
অনুমতি
প্রদান।
১লা
জুলাই,
২০০২
পর্যন্ত
ভারতীয়
রিজার্ভ
ব্যাংক
বিদেশী
মুদ্রা বিনিময়
বিভাগ
কেন্দ্রীয়
কার্যালয়
মুম্বাই
EC.CO.
PCD.No.3/15.02.76/2002-03
১৫ই
জুলাই
২০০২
সমস্ত
বিদেশী
মুদ্রা
নিয়ে
লেনদেন করতে
অনুমোদিত
ব্যবসায়ীগণ
সমীপেষু
মাননীয়
মহাশয়গণ,
নিয়ন্ত্রক
বিজ্ঞপ্তি
–
ভারতের
বাইরে
ভ্রমণের
জন্য
বিদেশী
মুদ্রা
জনসাধারণের
নিকট
বিক্রির
জন্য
অনুমতি
প্রদান
১৯৯৯
সালে
বৈদেশিক
মুদ্রা
ম্যনেজমেন্ট
এ্যাক্ট
প্রচলনের
ব্যপারে
আপনারা
অবগত
আছেন
যা
২০০০
সালের
জুনমাসের
১
তারিখে
চালু
করা
হয়।এ্যাক্টের
৫
নম্বর
অংশের
শর্তানুযায়ী
যে
কোনও
ব্যক্তি
কারেন্ট
অ্যাকাউন্টের
লেনদেনরের
জন্য
অনুমোদিত
ব্যক্তির
নিকটে
বা
তার
কাছ
থেকে
বিদেশী
মুদ্রা
বিক্রয়
অথবা
ক্রয়
করতে
পারে।যাই
হোক
না
কেন
কেন্দ্রীয়
সরকারের জনসাধারণের
সুবিধার্থে
কারেন্ট
অ্যাকাউন্টের
লেনদেনের
জন্য
কিছু
বিধিনিষেধ
আরোপ
করার
এবং
রিজার্ভ
ব্যাঙ্কের
পরামর্শ
গ্রহণ
করার
ক্ষমতা আছে।
সেইমতো
ভারত
সরকারের
প্রকাশিত
সংশোধিত
বিজ্ঞপ্তি
নং
GSR
381(E)
২০০০
মে
৩,
২০০০।
দ্রষ্টব্য
বিজ্ঞপ্তির
নং
SO
301(E)
২০০১
মার্চ
৩০,
২০০১।
বিজ্ঞপ্তির
অনুলিপি
(যা
মার্চ
৩০,
২০০১
তারিখ
পর্যন্ত
সংশোধিত
করা
হয়েছে)
সংযোজিতকরা
হয়েছে।
২।
রিজার্ভ
ব্যাংক
বিভিন্ন
বিজ্ঞপ্তি
দিয়েছে
যাতে
অনুমোদিত
ব্যক্তিকে
নির্দেশ
দেওয়া
আছে
‚
ভারতের
বাইরে
ভ্রমণের
জন্য
জনসাধারণের
নিকট
বৈদেশিক
মুদ্রার
বিক্রীর
জন্য
অনুমতি
দিয়ে।
৩।
পূর্ণ
ক্ষমতার
অধিকারী অনুমোদিত
কারবারীদের
এবং
অভিজ্ঞ
মুদ্রা
বিনিময়কারীদের জন্য একস্থানে পাওয়ার জন্যে “ভারতের
বাইরে
ভ্রমণের
জন্য
বৈদেশিক
মুদ্রা
বিক্রীর
অনুমতি
সংক্রান্ত”
বিষয়টিতে
যে
সকল
নির্দেশাবলী
আছে
তা
একটি
প্রধান
বিজ্ঞপ্তিরূপে
রিজার্ভ
ব্যাংক
কর্তৃক
প্রকাশিত
হয়েছে
।
২০০১
সালে
১৩ই
আগস্ট
এই
চিঠির
মূল
বিষয়ে
সংক্ষিপ্ত
ব্যাখা
দিয়ে
–
ইসি.
সিও.
পিসিডি
নং
১৭/১৫
–
০২
–
৭৬
/ ২০০১
–
০২
সালে
এই
প্রধান
বিজ্ঞপ্তিতি
২০০২
সালে
১লা
জুলাই
নির্দেশাবলী
গুলিকে
সাম্প্রতিকতম
তথ্য
সংযোজন
করে
নির্দেশগুলি
একত্রিত
করা
হয়েছে
যা
নিম্নলিখিত
বিজ্ঞপ্তিগুলিতে
আছে।
(১) |
এ
.পি
. (ডি
আই
আর
সিরিজ)
বিজ্ঞপ্তি
নং
১
এ.পি.
(এফ
এল
সিরিজ)
বিজ্ঞপ্তি
নং
১ |
১লা
জুন,
২০০০
|
(২) |
এ
.পি
. (ডি
আই
আর
সিরিজ)
বিজ্ঞপ্তি
নং
১৯ |
৩০শে
অক্টোবর
২০০০ |
(৩) |
এ
.পি
. (ডি
আই
আর
সিরিজ)
বিজ্ঞপ্তি
নং
২০
এ.পি.
(এফ
এল
সিরিজ)
বিজ্ঞপ্তি
নং
২ |
১৫ই
নভেম্বর
২০০০ |
(৪) |
এ
.পি
. (ডি
আই
আর
সিরিজ)
বিজ্ঞপ্তি
নং
১১
এ.পি.
(এফ
এল
সিরিজ)
বিজ্ঞপ্তি
নং
১ |
১৩ই
নভেম্বর
২০০১ |
(৫) |
এ
.পি
. (ডি
আই
আর
সিরিজ)
বিজ্ঞপ্তি
নং
১২
এ.পি.
(এফ
এল
সিরিজ)
বিজ্ঞপ্তি
নং
২ |
২৩শে
নভেম্বর
২০০১ |
ইতি
ভবদীয়
গ্রেস
কোশী
চীফ
জেনারেল
ম্যানেজার
নিয়ন্ত্রক
বিজ্ঞপ্তি
–
ভারতের
বাইরে
ভ্রমণের
জন্য
বিদেশী
মুদ্রা
জনসাধারণের
নিকট
বিক্রির
জন্য
অনুমতি
প্রদান
মূল
বিষয়
সূচি
|
বিষয়
সূচি |
ভাগ
১ |
বিদেশী
মুদ্রা
পরিচালনা
(কারেন্ট
অ্যাকাউন্টের
লেনদেনের
নিয়মাবলী
), ২০০০ |
ভাগ
২ |
অনুমোদিত
ব্যাবসায়ীদের
দ্বারা
ভ্রমণের
জন্য
বিদেশি
মুদ্রা
বিক্রির
অনুমতি
প্রদান |
ভাগ
৩ |
পূর্ণ
অর্থ পরিবর্তনকারীদের দ্বারা
ভ্রমণের
জন্য
বিদেশী
মুদ্রার
বিক্রির
অনুমতি
প্রদান
(এফ.এফ.এম.সি.এস-গুলি
) |
ভাগ
১
বিজ্ঞপ্তি
জারী
নতুন
দিল্লী
- ৩রা
মে
২০০০
সাল।
(যেমন
সংশোধিত
হয়েছে
বিজ্ঞপ্তি
নং S.O.301(E)
তারিখ
মার্চ
৩০,
২০০১
দ্বারা)
G.S.R.381(E)
–ধারা
৫
এবং
উপ
ধারা ১
ও
ফরেন
এক্সচেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট অ্যাক্ট,
১৯৯৯
ধারা
৪৬ উপ ধারা
(২)
-এর অনুচ্ছেদ <(a) -এর
অর্পিত
ক্ষমতাবলে
এবং
রিজার্ভ
ব্যাংকের
পরামর্শে
কেন্দ্রীয়
সরকার
জনসাধারণের
উপকারের
জন্যে
নিম্নলিখিত
নিয়মাবলী
তৈরী
করেছেন।
১।
সংক্ষিপ্ত
শিরোনাম
ও
সূচনা
–
(১)
২০০০
সালের
এই
নিয়মাবলীকে
বিদেশি
মুদ্রার
বিনিময়
ব্যবস্থাপনা
বলে
অভিহিত
করা
যেতে
পারে
।
(কারেন্ট
অ্যাকাউন্টস
কার্যপদ্ধতি)
(২)
এগুলি
২০০০
সালের
১লা
জুনে
চালু
করা
হবে।
২।সংজ্ঞার্থ
–
এই
নিয়মাবলীতে
যদি
না
প্রসঙ্গটি
অন্যভাবে
আবশ্যিক
হয়
(ক)
“অ্যাক্ট”-
এর
অর্থ
ফরেন
এক্সচেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট অ্যাক্ট
১৯৯৯
সালে
(১৯৯৯
এর
৪২)
(খ)
“
ড্রয়াল”
–
এর
অর্থ
অনুমোদিত
ব্যাক্তির
নিকট
হইতে
বিদেশী
মুদ্রা
বিনিময়ের
জন্য
লিখিত
নির্দেশ
নেওয়া
এবং
তত্সহ
ক্রেডিট
এর
পরিচিতি
পত্রের
সুযোগ
বা
আন্তর্জাতিক
ক্রেডিট
কার্ডের
ব্যবহার
বা
আন্তর্জাতিক
ডেবিট
কার্ড
বা
এটিএম
কার্ড
বা
অন্য
কিছু
যার
ফল
বিদেশী
মুদ্রা
বিনিময়ের
আওতায়
পড়ে।
(গ)
“তফসিল”
–
এর
অর্থ
এই
নিয়মাবলিতে
তালিকাভূক্ত
করা
আছে।
(ঘ) শব্দ
এবং
অভিব্যক্তিগুলি
এই
নিয়মাবলীতে
যার
ব্যাখ্যা
দেওয়া
হয়নি
কিন্তু
আইনে
নির্দ্দিষ্ট
করে
দেওয়া
আছে তার ব্যাপারে এ্যাক্টের মত যথাক্রমে
একই
অর্থ
প্রযোজ্য
হবে।
৩। বিদেশী
মুদ্রা
বিনিময়ের
চেক
কাটার
জন্য
নিষেধাত্মক
আইন-
যে
কোনও
ব্যক্তির
দ্বারা
বিদেশী
মুদ্রা
বিনিময়ের
জন্য
চেক
কাটার
উদ্দেশ্যে
নিম্নলিখিত
নিষেধাজ্ঞা
আছে
।সেগুলি
খ)
১
নম্বর
তালিকাতে
লেনদেন
নির্দ্দিষ্ট
করে
দেওয়া
আছে
।
বা
গ)
নেপালে
ভ্রমণ
এবং/
বা
ভূটানে
বা
ঘ)
নেপাল
বা
ভুটানে
বসবাসকারী
কোনও
ব্যক্তির
সাথে
ব্যবসায়িক
লেনদেন।
বিশেষ
বা
সর্বজনীন
লিখিত
নির্দেশ
এর
দ্বারা
বিধিনির্দিষ্ট
করা
প্রয়োজন
সাপেক্ষে
অনুচ্ছেদ
(গ)
তে
নিষেধাত্মক
আইনের
ক্ষেত্রে
ভারতীয়
রিজার্ভব্যাংক
কর্তৃক
ছাড়
দেওয়া
যেতে
পারে
।
৪।
ভারত
সরকারের
পূর্বতন
অনুমোদ
-- ভারত
সরকারের
পূর্বতন
অনুমোদন
ছাড়া
কোনো
ব্যক্তি
বিদেশী
মুদ্রা
II
নং
তফসিল
ভুক্ত
ব্যবসায়িক
কাজের
জন্য
তুলতে
পারবে
না।
এই
নিয়মটি
সেই
সকল
ক্ষেত্রে
প্রযোজ্য
হবেনা,
যেখানে
পেমেন্ট
অর্থপ্রেরকের
বিদেশীমুদ্রার
আবাসিক
ফাণ্ড
থেকে
হবে।
(আর
এফ
সি
)
৫।
রিজার্ভ
ব্যাংকের
পূর্বতন
অনুমোদন- কোনো
ব্যক্তি রিজার্ভব্যাংকের
পূর্বতন
অনুমোদন
ছাড়া
III
নং
তফসিল
ভুক্ত
ব্যবসায়িক
কাজের
জন্য
বিদেশীমুদ্রা
তুলতে
পারবে
না।
এই
নিয়মটি
অর্থপ্রেরকের
বিদেশীমুদ্রার
আবাসিক
ফাণ্ড
থেকে
পেমেন্ট
এর
ক্ষেত্রে
প্রযোজ্য
নয়।
৬।
(১)
৪
এবং
৫
নং
নিয়মাবলীতে
এমন
কিছু
নেই
যা
প্রেরকের
এক্সচেঞ্জ
আর্নার্স
ফরেন
কারেন্সি
(ই
ই
এফ
সি
) এ্যাকাউন্টের
ফাণ্ড
থেকে
টাকা
তোলার
ক্ষেত্রে
প্রযোজ্য।(২) উপ-
নিয়মাবলী
(১)
–য়ে
যা ই
থাক
না কেন (ই
ই
এফ
সি)
(২
) , নিয়মাবলী
নং
৪
বা
৫
আরোপিত
বিধিনিষেধ
তফসিল
নং
II এর
১০
এবং
১১
নং
তালিকা
বা
তফসিল
নং
IIIএর
৩‚৪‚১১‚১৬
এবং১৭
নং
তালিকায়
বর্ণিত প্রয়োজনে যদি এক্সচেঞ্জ
আর্নার্স
ফরেন
কারেন্সি
(ই
ই
এফ
সি
) এ্যাকাউন্টের
ফাণ্ড
থেকে
টাকা তোলা হয় সে ক্ষেত্রে উক্ত বিধিনিষেধ প্রযোজ্য
হবে।
তফসিল ১
(৩
নং
নিয়মাবলী
দেখুন
)
১।
লটারীতে
প্রাপ্তি
থেকে
অর্থ
প্রেরণ।
২।
ঘোড়
দৌড়
/ ঘোড়ায়
চড়া
প্রভৃতি
বা
অন্য
কোনো
সখের
থেকে
উপার্জিত
অর্থ
প্রেরণ।
৩।
লটারীর
টিকিট
কেনা,
নিষিদ্ধ
/ বেআইনী
পত্রিকা,
ফুটবল
জুয়া
বা
ঘোড়
দৌড়
সংক্রান্ত
জুয়া
খেলার
জন্য
অর্থ
প্রেরন।
৪।
যুগ্মউদ্যোগে
ইক্যুয়িটি
বিনিয়োগের ক্ষেত্রে
/ বিদেশে
ভারতীয়
কম্পানীর
সম্পূর্ণরূপে
নিয়ণ্ত্রনাধীন
মালিকানার
সাবসিডিয়ারীর ক্ষেত্রে দেয় রফ্তানির উপর কমিশানের অর্থ
প্রদান।
৫।
কোনো
কম্পানীর
দ্বারা
লভ্যাংশের
অর্থ
প্রেরণ
যে
কোম্পানীর
লভ্যাংশের
আবশ্যিক
ভারসাম্য
বজায়
রাখা
প্রয়োজন
সে
ক্ষেত্রে
প্রযোজ্য
হবে।
৬।
রপ্তানীতে
দেয়
কমিশন
রুপি
স্টেট্
ক্রেডিট
রুট
এর
আওতায়।
৭।
পেমেন্ট
দূরাভাষের
‘কল
ব্যাক
সার্ভিস”
এর
সাথে
সম্পর্কযুক্ত।
৮।
ফান্ডের
সুদ
থেকে
উপার্জিত
অর্থ
প্রেরণ
,
নন
রেসিডেন্ট
স্পেশাল
রুপি
(অ্যাকাউন্ট
) স্কীমের
আওতায়।
তফসিল
২
(৪নং
নিয়মাবলী
দেখুন)
|
অর্থ
প্রেরণের
উদ্দেশ্য
|
|
মন্ত্রক
/ ভারত
সরকারের
বিভাগ
যার
অনুমোদন
আবশ্যিক |
১। |
সাংস্কৃতিক
ভ্রমণ |
|
মানব
সম্পদ
উন্নয়নের
মন্ত্রালয়
(
শিক্ষা
এবং
সাংস্কৃতিক
বিভাগ) |
২। |
বিদেশী
প্রচার
মাধ্যমে
অর্থ মন্ত্রকের
জন্য
মুদ্রিত প্রচারমাধ্যমে
বিজ্ঞাপন। পর্যটন
উন্নয়ন,
বিদেশী
বিনিয়োগ
এবং
রাজ্য
সরকার
এবং
এরর
পাবলিক
সেক্টর
আন্ডার
টেকিং
দ্বারা
নিলাম
ডাকা। (
ইউ
এস
ডলারের
সমমূল্য
১০,০০০
এর
বেশী
টাকা) |
|
বিত্ত
মন্ত্রালয়ের
(অর্থনীতি
বিভাগ)
|
৩। |
পি
এস
ইউ
দ্বারা জাহাজ
ভাড়াবাবদ অর্থপ্রেরণ। |
|
ভূতল
পরিবহন
মন্ত্রালয়
( বানিজ্যিক
সুযোগ
সুবিধা
ঘোষণার
কার্যকলাপ)
|
৪। |
সরকারের
একটি
বিভাগ
দ্বারা
আমদানীর
পেমেন্ট
বা
একটি
পি.
এস.
ইউ |
|
সি.আই.এফ.
ভিত্তিতে
(এফ.ও.বি
এবং
এফ.এ.এস ছাড়া) ভূতল
পরিবহণ
মন্ত্রানলয়
(ভাড়া
বিভাগ)
|
৫। |
মাল্টিমোডাল
ট্রান্সপোর্ট
কর্ম
প্রণালীতে
বিদেশে
প্রতিনিধিকে
অর্থ
প্রেরণ |
|
জাহাজের
রেজিষ্ট্রেশানের
পরিচয়
পত্র,
জাহাজের স্বর্বময়
কর্তার ডিরেক্টর
জেনারেলের
কাছ
থেকে। |
৬। |
ট্রান্সপন্ডার
যন্ত্র
ভাড়া
নেওয়ার
জন্য
অর্থ
প্রেরণ |
|
অর্থ
মন্ত্রালয়
( জনস্বার্থ
সংশ্লিষ্ট
অর্থনৈতিক
বিভাগ
) |
৭। |
আধারের(কনটেইনার)বিলম্বের চার্জের জন্য
অর্থ
প্রেরণ
যা
জাহাজের |
|
ভূতল
পরিবহন
মন্ত্রালয়
(জাহাজের
সর্বময়
কর্তা) |
৮। |
হাতে
কলমে
প্রযুক্তিপ্রশিক্ষণ সহযোগিতার
চুক্তিতে
অর্থ
প্রেরণ যেখানে
রয়্যালটির
পেমেন্ট
স্থানীয়
বিক্রয়ের
শতকরা
৫
ভাগ
অতিক্রম
করে
এবং
রপ্তানিতে
শতকরা
৮
ভাগ
অতিক্রম
করে,
এবং
যখন
থোক
টাকার
পেমেন্ট
মার্কিন
ডলারের
সমপরিমান
২০
লক্ষ
টাকা
অতিক্রম
করে |
|
শিল্প
এবং
বানিজ্য
মন্ত্রালয় |
৯। |
পুরষ্কারের
অর্থ
প্রেরণ
/ বিদেশে
স্পের্ট্স
স্পনসরশিপ
উদ্যোগে
ক্রীড়া
সংক্রান্ত
কার্যকলাপ
বা
অন্য
কোনো
ভাবে
আন্তর্জাতিক/জাতীয়/রাজ্য
স্তরে
ক্রীড়া।
এই
সকল
ক্ষেত্রে
যদি
মার্কিন
১০০,০০০
ডলারের অতিক্রম
করে। |
|
মানব সম্পদ
উন্নয়ন মন্ত্রক উন্নয়ন
মন্ত্রালয়
( যুব
এবং
ক্রীড়া
বিভাগ)
|
১০। |
বিদেশে
একটি
বীমা
সংস্থার
থেকে
স্বাস্থ্যবীমা
সুরক্ষিত
করার
জন্য
পেমেন্ট |
|
অর্থ
মন্ত্রালয়
( বীমা
বিভাগ
) |
১১। |
পি
এবং
আই
ক্লাবের
সদস্য
পদের
জন্য
অর্থ
প্রেরণ। |
|
অর্থ
মন্ত্রালয়
( বীমা
বিভাগ
) |
তফসিল
৩৫
নং
নিয়মাবলী
দেখুন
১।
পেশাদার
শিল্পী
দ্বারা
অর্থ
প্রেরণ
যেমন
কুস্তিগির,নৃত্যশিল্পী,
বিনোদন
প্রদানকারী
প্রভৃতি।
(এই
নিষেধাজ্ঞা
সেই
সকল
কলা
কুশলী-দের
ক্ষেত্রে
প্রযোজ্য
নয়
যাঁরা
ভারতে
আই.টি.ডি.সি
র
মতো
পর্যটন
সংক্রান্ত
সংগঠনের,
রাজ্য
পর্যটন
উন্নয়ন
কর্পোরেশন
প্রভৃতির
সাথে
বিশেষ
উত্সবের
সময়
যুক্ত
থাকে
বা
সেই
সকল
কলাকুশলীগন
পাঁচতারা
শ্রেনীর
হোটেলের
সাথে
চুক্তিবদ্ধ
থাকেন
এবং
এই
সকল
ব্যয়
ই.ই.এফ.সি
আকাউন্ট
থেকে
সরবরাহ
করা
হয়
) ।
২।
মুদ্রাবিনিময়
সংক্রান্ত
অনুমতি মার্কিন
ডলারের
সমপরিমান
৫,০০০
টাকা
বা
তার
বেশী,
বছরে
একবার
বা তার
বেশী
বার
যে
কোন
দেশে
ব্যক্তিগত
পরিদর্শনে।(
নেপাল
এবং
ভুটান
ছাড়া
)
৩।
উপহার
স্বরূপ
অর্থ প্রেরণ,
অর্থ
প্রেরক
/ দাতা
প্রতি
বত্সরে
ইউ
এস
ডলারে
৫,০০০
এর
বেশী
যদি
হয়।
৪।
প্রতি
দাতা
/ অর্থ
প্রেরকের
দানের
অর্থ
বাত্সরিক
মার্কিন
ডলার
৫,০০০
অতিক্রম
করলে।
৫।
বিদেশে
চাকরির
জন্যে
গমনে
বিদেশী
মুদ্রায় মার্কিন
ডলার
৫,০০০-
য়ের
অধিক
হবে।
৬।
প্রবাসনের
হেতু
বিদেশী
মুদ্রার
সুবিধা মার্কিন ডলার
৫০০০বেশী
বা
সেই
দেশ
দ্বারা
নির্দেশিত
মোট
অংকেরপরিমান।
৭।
নিকট
আত্মীয়ের
প্রবাসে
থাকাকালীন
ভরণ
পোষনের
জন্য
অর্থ প্রেরন,
(১)
যে
ব্যক্তি
আবাসিক
কিন্তু
ভারতের
স্থায়ী
বাসিন্দা
নন
এবং
বিদেশের
নাগরিক,
পাকিস্থান
ছাড়া।
তাঁর
নীট
বেতন
মাত্রাতিরিক্ত
হলে(
কর
বাবদ
বাদ,
প্রভিডেন্ট
ফান্ডের
চাঁদা
এবং
অন্যান্য
বাদের
পর
)
(২)
অন্যান্য
সকল
ক্ষেত্রে
গ্রহীতা
প্রতি
বাত্সরিক
মার্কিন ডলারে
৫,০০০
অতিক্রম
করবে।
ব্যাখ্যা : এই
তালিকাভুক্ত
বিষয়টির
উল্লেখ্য
একজন
ব্যক্তি
চাকরির
জন্য
নির্দিষ্ট
মেয়াদে
ভারতে
বসবাস
কারী
(
মেয়াদ
দীর্গতা নির্বিশেষে ) বা
নির্দিষ্ট
কাজ
বা
তাঁকে
ন্যস্ত
কর্মভারের
জন্য
; যার
স্থিতিকাল
৩
বছরের
বেশী
নয়,
সে
বাসিন্দা
হলেও
স্থায়ী
বাসিন্দা
নন।
৮।
বিদেশী
মুদ্রা
বিনিময়ের
অনুমতি
একজন
ব্যক্তির
জন্য
মার্কিন
ডলারের
ডলারে
২৫,০০০
এর
বেশী
, যখন
দীর্ঘমেয়াদে
বসবাস,
ব্যবসায়িক
কাজে
ভ্রমন,
বা
কোন
আলোচনা
সভাতে
অংশ
গ্রহন
বা
বিশেষ
প্রশিক্ষণ
বা
কোনো
রোগীর
বিদেশে
চিকিত্সার
জন্য
বা
চেক
আপের
জন্য
গমন,
বা
কোনো
রোগীর বিদেশে
চিকিত্সার
জন্য
বা
চেক
আপের
জন্য
তত্ত্বাবধায়ক
হিসাবে গমনে।
৯।
বিদেশে
চিকিত্সার
ব্যায়
মেটাতে
বিদেশী
মুদ্রার
অনুমতি,
ভারতের
চিকিত্সক
বা
হাসপাতাল
/ বিদেশের
চিকিত্সক
হইতে
প্রদত্ত
হিসেবের
অংকের
মাত্রা
ছাড়ালে।
১০।
বিদেশে
পড়াশুনার
জন্য মুদ্রার
অনুমতি,
প্রতিষ্ঠানটির
দেওয়া
হিসেবানুসারে
মাত্রা
ছাড়ালে
বা
ইউ
এস
ডলারের
সমপরিমান
৩০,০০০
টাকা
প্রতি
শিক্ষাবর্ষে,
যেটি
বেশী।
১১।
ভারতের
আবাসিক
ফ্ল্যাট
/ বানিজ্যিক
প্লট
বিক্রীর
জন্য
বিদেশে
প্রতিনিধি
কে
কমিশন
দেওয়া
, আভ্যন্তরীণ
অর্থপ্রেরণের
শতকরা
৫
ভাগের
মাত্রা
ছাড়ালে।
১২।
ভারতীয়
কম্পানীর
বৈদেশিক
দপ্তরকে
স্বল্প
মেয়াদী
ঋণ
দান।
১৩।
বিদেশের
দূরদর্শনে
বিজ্ঞাপনের
জন্য
অর্থ
প্রেরণ,
যার
রপ্তানীর
ক্ষেত্রে
আয়
পূর্ববর্তী
দুবছরে
প্রতি
বত্সরে
১০
লক্ষ
টাকার
কম।
১৪।
রয়্যালটির
অর্থপ্রেরণ
এবং
প্রযুক্তি
শিক্ষার
সহোযোগিতার
চুক্তিতে
থোক
টাকার
পেমেন্ট
করা
যা
রিজার্ভব্যাংকে
লিপিবদ্ধ
করা
হয়নি।
১৫।
ভারতের
বাইরে
থেকে
যে
কোনো
কন্সালটেন্সীপরিষেবা
গ্রহনে
অর্থপ্রেরণ,
পরিকল্পনা
প্রতি
/ মার্কিন ডলারে
১০০,০০০
টাকা।
১৬।
ভারতে
ট্রেডমার্ক
/ ফ্র্যানচাইজ্
ব্যবহার
বা
ক্রয়ের
জন্য
অর্থপ্রেরণ।
১৭।
ভারতের
কোনো
সত্তা
দ্বারা
১০,০০০
ডলারের
বেশী
ব্যায়ের
একত্রিভুত
হওয়ার
আগের
খরচের
ভর্তুকি
হিসাবে
প্রেরিত
অর্থ।
ভাগ
২
অনুমোদিত
কারবারী
দ্বারা
বিদেশী
মুদ্রা
বিনিময়ের
অনুমতি
দান
A.1 সাধারণ
ক)
ভারতের
আবাসিক
ব্যক্তিকে
বিদেশ
ভ্রমনার্থে
বিদেশী
মুদ্রা
বিনিময়ের
অনুমতির
জন্য
১৯৯৯
সালে
ভারত
সরকার
কর্তৃক
গঠিত
ফরেন
এক্সচেজ্ঞ
ম্যানেজমেন্ট
য়্যাক্ট
এর
৫
নং
বিভাগের
অন্তর্গত
নিয়মাবলী
দ্বারা
অনুমোদিত
কারবারীকে
পরিচালিত
হতে
হবে।
২০০০
সাল
৩রা
মে
প্রকাশিত
সরকারী
বিজ্ঞপ্তি
নং
জি
এস
আর
৩৮১
( ই
) নিয়মাবলী
নং
বি
তালিকাভুক্ত
শর্তাবলী
অনুযায়ী
নেপাল
এবং
ভুটানে
ভ্রমনের
জন্য
বিদেশী
মুদ্রা
বিনিময়ের
অনুমতি
বিবেচনার
যোগ্য
নয়।
যেমন
বিজ্ঞপ্তিতে তফসিল
৩
এ
বিশেষভাবে
নির্দিষ্ট
করা
আছে
মাত্রাছাড়া
বিদেশী
মুদ্রা
বিনিময়ের
অনুমতির
জন্য
রিজার্ভ
ব্যাংক
এর
পূর্বতন
অনুমতি
লাভ
করতে
হবে।
সরকারী
বিজ্ঞপ্তিতে
তফসিল
৩
এ
নির্দেশিত,
সীমা
অতিক্রান্ত
মুদ্রা
বিনিময়ের
অনুমতির
জন্য
সকল
আবেদনকারীর
আবেদন
পত্র
বিনিময়
নিয়ন্ত্রণ
বিভাগের
আঞ্চলিক
দপ্তরে
পেশ
করতে
হবে,
যার
বৈধ
কর্তৃত্বাধীনে
আবেদনকারী
কাজ
করছেন
/ অবস্থান
করছেন।
খ
) সরকারী
বিজ্ঞপ্তিত
নং
জি
এস
আর
৩৮১
( ই
) ৩রা
মে
২০০০
সাল
নিয়মাবলী
নং
২
এর
অনুচ্ছেদ
বি
এর
শর্তাবলীতে
ড্রয়াল
শব্দটি
আন্তর্জাতিক
ক্রেডিট
কার্ড,
আন্তর্জাতিক
ডেবিট
কার্ড,
এ
টি
এম
কার্ড
প্রভৃতিকে
অন্তর্গত করে
।
সুতরাং
ইহা
সুস্পষ্ট
যে
এই
সকল
ইন্স্ট্রুমেনটের
ব্যবহার
ও
বিজ্ঞপ্তিত
নিষেধাজ্ঞার
অধীনে
আসে।
পরে
১৯৯৯
সালে
ফরেন
এক্সচেঞ্জ
ম্যানেজমেন্ট
য়্যাক্ট
এর
অনুচ্ছেদ
(এইচ)
বিভাগ
২
এর
শর্তাবলীতে
অন্যান্য
বিষয়ের
মধ্যে আন্তর্জাতিক
ক্রেডিট
কার্ড
“কারেন্সি’র
অন্তর্গত।
২০০০
সালে
৩রা
মে
বিজ্ঞপ্তি
নং
এফ
ই
এম
এ
১৫/
২০০০-রিজার্ভব্যাংক
দ্বারা
বিজ্ঞপ্তিতে
দ্রষ্টব্য,
ডেবিট
কার্ড
এবং
এ
টি
এম
কার্ড
‘কারেন্সির”
মতো।তদানুসারে
ক্রেডিট
কার্ড,
ডেবিট
কার্ড,
এ
টি
এম
কার্ড
প্রভৃতির দ্বারা
পেমেন্ট
করা
হয়।
কেবলমাত্র
পেমেন্টএর
পদ্ধতি
ভিন্ন
হওয়ায়
য়্যাক্ট
এর
আওতায়
গঠিত
ও
নির্দেশিত
সকল
নিয়মাবলী
ক্রেডিট
কার্ড, ডেবিট
কার্ড,
এ
টি
এম
কার্ড
প্রভৃতির
প্রতিও
প্রযোজ্য।
A.2 মুদ্রার
বিক্রয়
ক)
যেখানে
সম্মতি
/ অনুমোদন
রিজার্ভ
ব্যাংক
/ ভারত
সরকার
কর্তৃক
প্রদত্ত
হয়েছে,
সেখানে
বিবৃত
অনুমোদনের
/ সম্মতির
বৈধ
সময়ের
মধ্যে
বৈদেশিক
মুদ্রা
বিক্রয়
করা
যেতে
পারে
এবং
বিক্রয়ের
বিবরণ,
মূল
সম্মতি
/ অনুমোদন
পত্রের
উল্টাপৃষ্ঠায়
লিখিত
হবে।
খ)
পর্যটকের
চলতি
বাত্সরে
বৈদেশিক
মুদ্রার
প্রাপ্ত
পরিমানের
বিষয়ে
ঘোষনার
ভিত্তিতে
অনুমোদিত
কারবারী
পর্যটন
এবং
ব্যক্তিগত
উদ্দেশ্যর
জন্য
মুদ্রা
বিনিময়
করতে
পারে।
গ)
বিদেশ
ভ্রমনে
বিক্রীত
বৈদেশিক
মুদ্রার
জন্য অনুমোদিত
কারবারীর
পর্যটকের
পাসপোর্টে
পৃষ্ঠাঙ্কিত
করবার
প্রয়োজন
নেই।
যাই
হোক,
যদি
পর্যটক
অনুরোধ
করে
তাহলে
তাঁরা
সীলমোহর
দেওয়া
কাগজে
ভ্রমনার্থে
বিক্রীত
বৈদেশিক
মুদ্রার
বিস্তৃত
বিবরণ
তারিখ
এবং
সই
নথিভুক্ত
করতে
পারেন।
ঘ)
পর্যটন
সংক্রান্ত
চেক
দেওয়ার
ক্ষেত্রে,
পর্যটককে
একজন
অনুমোদিত
কর্মকর্তার
উপস্থিতিতে
চেক
সই
করতে
হবে
এবং
ক্রেতার
পর্যটন
সংক্রান্ত
চেকটির
প্রাপ্তির
স্বীকার
সঠিকভাবে
রক্ষিত
হবে।
ঙ)
একজন পর্যটককে
মোট বৈদেশিক মুদ্রা বিক্রয়ের মধ্যে দিয়ে
বৈদেশিক
টাকা
এবং মুদ্রার
আকারে
মুদ্রা বিনিময়
বিক্রয়
হবার
সীমা
নীচে
উল্লেখ
করা
হল
:
(১) |
ইরাক
,লিবিয়া,
ইসলামিক
প্রজাতান্ত্রিক
ইরান,
সংযুক্ত
রাশিয়া,
কমনওয়েল্থ
অব ইন্ডিপেনডেন্ট স্টেটস-এর প্রজাতন্ত্রগুলি
ব্যতীত |
অনধিক
২,০০০
মার্কিন
ডলার
বা
এর
সম
পরিমান
মুদ্রাবিনিময়ের
অনুমোদন |
(২) |
পর্যটকের
ইরাক
অথবা
লিবিয়াতে
গমনে |
অনধিক
৫,০০০
মার্কিন
ডলার
বা
এর
সম
পরিমান
মুদ্রাবিনিময়ের
অনুমোদন |
(৩) |
ইসলামিক
প্রজাতান্ত্রিক
ইরান,
সংযুক্ত
রাশিয়া
এবং
অন্যান্য
স্বাধীন প্রজাতান্ত্রিক
রাজ্যে
পর্যটকের
গমনে |
পূর্ণ
বিদেশী মুদ্রা র অনুমোদন আছে |
চ)
বিদেশ
মুদ্রা
বিক্রয়ের
সাথে
সম্পর্কিত
এ২
ফর্ম সম্পর্কযুক্ত
নথিপত্র
সহ
অনুমোদিত
ব্যক্তির
দ্বারা
এক
বছরের
জন্য
রাখতে
হবে
যাতে
আভ্যন্তরীণ
হিসাব
পরীক্ষক
সেগুলি
যাচাই
করতে
পারে।
A.3. চিকিত্সা
বিজ্ঞপ্তি
নংGSR 381(E)
নিয়মাবলী
৫
অনুসারে
একজন
ব্যক্তি
বিদেশে
গমনের
পর
অসুস্থ্য
হলে
ভারতের
বাইরে
তার
চিকিত্সার
ব্যয়ের
জন্যও
বিদেশী
মুদ্রার
অনুমোদন
পেতে
পারে।
A.4 সাংস্কৃতিক
ভ্রমণ
নৃত্যশিল্পীর
দল,কলাকুশলী
প্রভৃতি
যারা
সাংস্কৃতিক
উদ্দেশ্যে
বিদেশ
সফরের
দায়িত্ব
নিতে
ইচ্ছুক
তাদের
প্রয়োজনীয়
বিদেশী
মুদ্রার
ব্যাপারে
ভারত
সরকারের
মানব
সম্পদ
উন্নয়ন
মন্ত্রীর
নিকট
আবেদন
করতে
হবে।
( শিক্ষা
এবং
সাংস্কৃতিক
দপ্তর
)
অনুমোদিত
কারবারী
মন্ত্রালয়ের
মঞ্জুরীর
ভিত্তিতে
নির্দেশিত
সীমা
এবং
শর্তে
মুদ্রাবিনিময়ের
অনুমোদন
করতে
পারে।
A.5 ব্যক্তিগত
পরিভ্রমণ
একজন
ব্যক্তির
যে
কোনো
উদ্দেশ্যে
ভারতের
বাইরে
ভ্রমণের
জন্য
বিদেশী
মুদ্রা
বিনিময়ের
প্রাপ্তি
অনুমোদিত।
A.6 কিছু
ক্ষেত্রে
বিদেশী
মুদ্রার
সদ্ব্যাবহারের
অনুসরণ
যেখানে
একজন
অনুমোদিত
কারবারী
আনুমানিক
হিসাবের
ভিত্তিতে
মুদ্রা
বিনিময়ের
অনুমোদন
করে
যেমন
বিদেশে
চিকিত্সার
জন্য
বা
চিকিত্সার
নিমিত্ত
পরীক্ষা
প্রভৃতিতে,
অনুমোদিত
কারবারীর
অনুসরণ
এবং
নিশ্চিত
করা
প্রয়োজন
যে,
অনুমোদিত
মুদ্রার
প্রকৃত
খরচের
বিস্তারিত
বিবরণ
নিয়মিত
ভাবে
আবেদকের
দ্বারা
ভারতে
ফিরিবার
এক
পক্ষকালের
মধ্যে
অনুমোদিত
কারবারীর
শাখাতে
জমা
করতে
হবে।
বৈধ
কর্তৃত্বে
আবেদক
কে
যুক্তিযুক্ত
সময়ের
মধ্যে
পেশ
না
করা
বিস্তারিত
বিবরণের
বিবৃতি
রিজার্ভ
ব্যাংকের
আঞ্চলিক
দপ্তরে
দিতে
হবে।
A.7
বিদেশী
মুদ্রা
সমর্পনের
সময়কাল
যদি
কোন
উদ্দেশ্যের
জন্য
বিদেশী
মুদ্রা
ক্রয়
করা
হয়
কিন্ত
সে
উদ্দেশ্যে
ব্যবহৃত
হয়নি
বা
অন্য
কোন কিছু
ক্রয়
করার
উদ্দেশ্যে,
বা
মুদ্রার
অর্জন
১৯৯৯
সালে
এফ
ই
এম
এর
অনুমোদিত
ব্যবস্থায়
শর্তাবলী
বা
নিয়মাবলীর
অধীনে
হয়ে
থাকে
সেক্ষেত্রে
একই
অথবা
অব্যবহৃত
অংশ
একজন
অনুমোদিত
ব্যক্তির
নিকট
ক্রয়ের
৬০
(ষাট)
দিনের
মধ্যে
সমর্পন
করা
প্রয়োজন।
( সি
এফ
বিজ্ঞপ্তি
নং
এফ
ই
এম
এ
৯
/ ২০০০-আর
বি
তারিখ
৩রা
মে
২০০০
)
টীকা:
যে
ক্ষেত্রে
এক
ব্যক্তি
৬০
দিন
পার
হবার
পরে
একজন
অনুমোদিত
ব্যক্তির
নিকট
মুদ্রা
সমর্পনের
জন্য
প্রস্তাব
রাখে
সে
ক্ষেত্রে অনুমোদিত
ব্যক্তি
নির্দেশিত
সময়কাল
৬০
দিন
অতিক্রান্ত
করার
ভিত্তিতে
বৈদেশিক
মুদ্রা
ক্রয়
করতে
প্রত্যাখ্যান করবে
না।
A.8
অব্যবহৃত
বৈদেশিক
মুদ্রা
যদি
কোনো
বিদেশ
ভ্রমণকারির
নিকট
কোনো
অব্যবহৃত
বৈদেশিক
মুদ্রা
কাগজেরূপে
থাকে
তবে
তাহাকে
কোনো
অনুমোদিত
ব্যক্তির
নিকট
বিদেশ
হইতে
ফিরিয়া
আসিবার
৯০
দিনের
মধ্যে
জমা
দিতে
হবে।
যদি
সেই
মুদ্রা
ট্র্যাভেলার্স
চেক
আকারে
থাকে
তবে
বিদেশ
ভ্রমনণকারিকে
দেশে
ফিরিবার
১৮০
দিনের
মধ্যে
অনুমোদিত
ব্যক্তির
নিকট
সমর্পন
করতে
হবে।
ভ্রমণকারি
যে
অব্যবহৃত
বৈদেশিক
মুদ্রা
ফেরত
আনিয়াছেন
তাহা
উপরে
উল্লিখিত
নির্দ্দিষ্ট
সময়ের
মধ্যে
পরবর্তী
বিদেশ
ভ্রমণের
জন্য
ব্যবহার
করতে
পারবেন।
যদিও
প্রত্যাগত
ভ্রমণকারিকে
( সি
এফ
বিজ্ঞপ্তি
নং
এফ
ই
এম
এ
১১
/ ২০০০
আর
বি
তারিখ
৩রা
মে
২০০০
) বৈদেশিক
মুদ্রার
ট্র্যাভেলার্স
চেক
ও
পত্রাকারের
মোট
পরিমান
মার্কিন
ডলারে
২০০০
এবং
সীমাহীন
বৈদেশিক
খুচরা
মুদ্রা
রাখার
অনুমতিও
দেওয়া
আছে।
গচ্ছিত
বৈদেশিক
মুদ্রা
ভ্রমনকারি
পরবর্তী
বিদেশ
ভ্রমণে
ব্বহার
করতে
পারবেন।
টীকা:
যখন
কোনো
ব্যক্তি
কোনো
অনুমোদিত
ব্যক্তির
নিকট
নির্দ্দিষ্ট
সময়
পার
হবার
পরে
বৈদেশিক
মুদ্রা
সমর্পনের
আবেদন
করে
তখন
অনুমোদিত
ব্যক্তি
নির্দ্দিষ্ট
সময়
পার
হবার
ভিত্তিতে
উহা
ক্রয়
করিতে
অসম্মত
হবেন
না।
A.9
পর্যটনের
ব্যবস্থাপনার
জন্য
অর্থ
প্রেরণ,
ইত্যাদি
১)
প্রস্তাবিত
দেশ
ভ্রমনের
জন্য
কোনো
ভ্রমণকারির
অনুরোধে
যে
কোনো
অনুমোদিত
বৈদেশিক
মুদ্রা
কারবারী
তাহার
হোটেলে
বসবাস,
ভ্রমণসূচীর
বন্দোবস্ত
ইত্যাদির
জন্য
যুক্তিসংগত
পরিমাণ
বৈদেশিক
মুদ্রা
প্রেরণ
করতে
পারে
( বলবতকারী
আইন,
নিয়নত্রণ
এবং
নির্দেশানুসারে
) এই বৈদেশিক
মুদ্রা
আইন
দ্বারা
নির্ধারিত
পরিমাণের
বাহিরে
যাহা
ভ্রমণকারী
অনুমোদিত
বৈদেশিক
মুদ্রা
কারবারীর
নিকট
হইতে
ক্রয়
করিয়া
ছিল
(ব্যক্তিগত
বিদেশ
ভ্রমণের
জন্য
লওয়া
বিদেশীমুদ্রা সহ
)।
২) ভারতীয়
ভ্রমণ
সংস্থার
প্রতিনিধি
যাহাদের
বিদেশে
ভারতীয়
ভ্রমণকারীদের
জন্য
হোটেল
/ প্রতিনিধি
ইত্যাদির
সংস্থার
সহিত
হোটেলে
থাকার
বা
অন্যান্য
ভ্রমেণর
ব্যবস্হা
করার
জন্য
গাঁটছড়া
বাধা
আছে
তাহাদের
অনুরোধে
অনুমোদিত
বৈদেশিক
মুদ্রা
কারবারী
বৈদেশিক
মুদ্রা
প্রেরণ
করতে
পারে।
বস্তুত
বৈদেশিক
মুদ্রা
কারবারীকে
সুনিশ্চিত
এবং
সন্তষ্ট
হতে
হবে,
যে
ভ্রমনকারি
কোনো
অনুমোদিত
ব্যক্তির
কাছ
থেকে
বৈদেশিক
মুদ্রা
ক্রয়
করেছিল
(ব্যক্তিগত
বিদেশ
ভ্রমনের
জন্য
প্রাপ্ত মুদ্রা
সহ)
বলবত্কারী
আইন
নিয়ন্ত্রণ
এবং
নির্দেশানুসারে।
৩)
অনুমোদিত
বৈদেশিক
মুদ্রা
কারবারী
ভারতীয়
ভ্রমণসংস্থার
প্রতনিধির
নামে
আয়ব্যয়পত্র
খুলতে
পারে
যাদের
ভারতীয়
ভ্রমণকারীদের
জন্য
হোটেল
/ প্রতিনিধি
ইত্যাদি
সংস্থার
সঙ্গে
হোটেলে
থাকার
বা
অন্যান্য
ভ্রমণের
ব্যবস্থা
করার
জন্য
গাঁটছড়া
বাধা
আছে
ক।
আয়ব্যয়
পত্রে
ঋণ
জমা
দেওয়ার
উপায়
১)
ভ্রমনকারীদের
নিকট
হতে
বৈদেশিক
মুদ্রায়
সংগ্রহ
এবং
২)
ভারতের
বাইরে
সংরক্ষণ
/ ভ্রমনের
ব্যবস্থা
বাতিল
করার
জন্য
ফেরতযোগ্য
অর্থ
গ্রহণ
করা,এবং
খ।
উপরে লিখিত ধারা
(২)
অনুসারে
ভারতের
বাইরে
হোটেলে
থাকার
ব্যবস্থা,
ভ্রমণের
ব্যবস্থা
ইত্যাদির জন্য
প্রদত্ত
অর্থের
পরিমাণ
বৈদেশিক
মুদ্রার
হিসাবের
খরচের
দিকে
হবে।
A.10
টাকায়
পেমেন্ট
অনুমোদিত
কারবারী
বিদেশ
ভ্রমনের
জন্য
বৈদেশিক
মুদ্রা
বিক্রয়ের
পরিবর্তে ৫০,০০০
টাকা
( পঞ্চাশ
হাজার
টাকা
) গ্রহণ
করতে
পারে
( ব্যক্তিগত
বিদেশ
ভ্রমণের
বা
অন্য প্রয়োজনে
)।
যে
কোনো
কারনণই
হোক
যদি
বৈদেশিক
মুদ্রার
বিক্রয়
মূল্য
৫০,০০০
টাকার
মূল্যের
অধিক
হয়
তাহলে
ঐ
মূল্যের
টাকা
অবশ্যই
একমাত্র
(১
)আবেদনকারীর
ব্যাংকের
আড়াআড়িভাবে
রেখা
অংকিত
(ক্রস্ড)
চেক,
অথবা
(২
) যে
অংশীদারী
ব্যবসায়ী
/ বণিক
সমিতি
ঐ
আবেদনকারীর
ভ্রমণের
জন্য
আয়োজন
করেছিলেন
তাদের
ব্যাংকের
এ্যাকাউন্টের
চেকে
আড়াআড়িভাবে
রেখা
অংকিত
(ক্রস্ড্)
বা
(৩)
ব্যাংকারের
চেক
/ পে
অর্ডার
/ডিমান্ড
ড্রাফট্
এর
মাধ্যমে
গ্রহণ
করতে
হবে।
টীকা
:
যেখানে
বিদেশ
ভ্রমণ
/ পরিদর্শন
এক
বা
একাধিক
বারে
(হওয়ার
জন্যে)পুনঃ পুনঃ
বৈদেশিক
মুদ্রা
তোলার
ফলে
এর
মূল্য
যদি
৫০,০০০
টাকার
বেশী
হয়
তবে
সেটা
একত্রে হিসাব
করে
একবারের
ভ্রমণ
হিসাবে
গণ্য
করতে
হবে
এবং
এই
পরিমান
মুদ্রা
চেক
বা
ড্রাফট্
এর
মাধ্যমে
প্রদান
করতে
হবে
যেমন
উপরে
ব্যাখ্যা
করা
হয়েছে।
A.11
অগ্রিম
অর্থপ্রেরণ
অনুমোদিত
কারবারী
কোনো
কারেন্ট
অ্যাকাউন্টের
কার্যপদ্ধতি পরিচালনার
জন্য
অগ্রিম
অর্থ
প্রেরণ
করতে
পারে
যা
আইনত
গ্রহণযোগ্য
,
এই
অগ্রিম
অর্থ
প্রেরণের
পরিমাণ
মার্কিন
ডলার
২৫,০০০
এর
সীমাতীত
হবেনা
বা
এর
সমতূল্য
মূল্যের
হবে।
যেক্ষেত্রে
মার্কিন
ডলার
২৫,০০০
বা
এর
সমতূল্য
মূল্য
অতিক্রম
করে
সে
ক্ষেত্রে
ভারতের
বাইরে
অবস্থিত
আন্তর্জাতিক
খ্যাতি
সম্পন্ন
কোনো
ব্যাংকের
নিকট
থেকে
জামিনদারিপত্র
বা
ভারতে
অবস্থিত
কোনো
অনুমোদিত
কারবারীর
নিকট
থেকে
জামিনদারিপত্র,
যদি
সেই
জামিন
বিদেশে
অবস্থিত
আন্তর্জাতিক
খ্যাতি
সম্পন্ন
ব্যাংকের
প্রতি-জামিনের
বিপরীতে
হয়
এবং
ইহা
বিদেশেস্থিত
উপকারভোক্তার
নিকট
থেকে
সংগ্রহ
করতে
হবে।
অনুমোদিত
কারবারীকে
নিশ্চিত
হবার
জন্য
অবহিত
হতে
হবে
যে
বিদেশে
অগ্রিম
অর্থ
প্রেরণে
উপকারভোক্তা
ভারতীয়
অর্থ
প্রেরকের
সংগে
বন্দোবস্ত
বা
চুক্তি
অনুসারে
নৈতিক
দায়িত্ব
পালন
করেছে।
অংশ
৩
অভিজ্ঞ
অর্থ
বিনিময়কারী
দ্বারা
বৈদেশিক
মুদ্রা
বিনিময়ের
অনুমোদন
(এফ
এফ
এম
সি
এস
)
A.1 সাধারণ
২০০০
সালের
১৬
ই
মে
তারিখের
১১
নং
বিঞ্জপ্তির
৪
অংশের
এ
ডি
( এম
এ
শ্রেনীর)
প্রতি
সমস্ত
অভিঞ্জ
অর্থ
বিনিময়কারীদের
(এফ
এফ
এম
সি
এস
) দৃষ্টি
আকর্ষণ
করা
হচ্ছে
যাতে
দেখানো
হয়েছে
যে
সেখানে
যে
নির্দেশাবলী
অন্তর্ভুক্ত
করা
আছে
তা
প্রযোজ্য
হবে
অর্থবিনিময়কারীদের
জন্য
যে
মুটাটিস-মুটানডিস
আইন
(যথা
যোগ্য
পরিবর্তনসাপেক্ষে)
আছে
এবং
অর্থ
বিনিময়কারীরা
এফ
এল
এম
/ আর
এল
এম
এর
ব্যবস্থার
দ্বারা
পরিচালিত
হতে
থাকবে
যা
সময়ে
সময়ে
পরিবর্তন
যোগ্য।
এফ
ই
এম
এ,
১৯৯৯,
এর
শর্তাবলী
অনুসারে
প্রচলিত
নিয়মকানুনগুলি
নীম্নে
পরিবর্তিত
আকারে
দেওয়া
হল
:
A.2 অনুমোদিত
উদ্দেশ্যের
জন্য
বিনিময়ের
পরিমাণ
অনুমোদন
(ক)
বি
টি
কিউ
(এফ
এল
এম
এর
১০
অনুচ্ছেদে
)এর
অধীনে
এখন
কোনো
ব্যক্তি
এক
পঞ্জি-বর্ষের
মধ্যে
এক
বা
একাধিক
বার
যে
কোনো
দেশে
( নেপাল
এবং
ভূটান
বাদে
) ব্যক্তিগত
পরিভ্রমণের
জন্য
বৈদেশিক
মুদ্রা
৫০০০
মার্কিন
ডলারের
অনধিক
বা
এর
সমতুল্য
মূল্যের
বিনিময়মুদ্রার প্রয়োজনীয়
পরিমাণের
অনুমতি
দেওয়া
হয়েছে।
(খ) কোনো
ব্যক্তির
মেয়াদ-নির্বিশেষ
ব্যবসায়ী
ভ্রমণের
জন্য
অনধিক
মার্কিন
ডলার
সমতুল্য
২৫০০০
এর
বিনিময়ে
এখন
মুদ্রা
বিনিময়ের
বিভিন্ন
পর্যায়
বর্তমান।
(এফ
এল
এম
এর
১১
অনুচ্ছেদ)
A.3 প্রামাণ্য
তথ্য
সংগ্রহ
এখন
থেকে
রিজার্ভব্যাংক
মুদ্রাবিনিময়কারীদের
দ্বারা
বিদেশীমুদ্রা
অনুমোদনের
ক্ষেত্রে
নথিপত্রের
যাচাই
করার
বিধান
দেবে
না।
এর
সংগে
সম্পর্কযুক্ত
অর্থবিনিময়কারীদের
বৈদেশিক
মুদ্রা
বিনিময়ের
কর্তৃপক্ষের
কর্মপদ্ধতির
১৯৯৯(
১৯৯৯
এর
৪২
) ১০
ধারার
৫
উপধারার
প্রতি
দৃষ্টি
আকর্ষণ
করা
হচ্ছেযা
বিধান দেয় যে
একজন
অনুমোদিত
ব্যক্তি
অন্য
কোনো
ব্যক্তির
স্বার্থে
বৈদেশিক
মুদ্রার
লেনদেন
সম্পাদনের
উদ্দ্যোগ
গ্রহন
করার
আগে
সেই
ব্যক্তির
ঐরকম
যুক্তিসংগত
ঘোষনা
করার
এবং
তথ্যসরবরাহের
প্রয়োজন
যা
তাকে
সন্তুষ্ট
করে যে,
তেমন
লেনদেন এ্যাক্টের কোন শর্তকে অথবা
এ্যাক্টের অধীনে জারীকৃত নিয়ম,
প্রনিয়ম, বিজ্ঞপ্তি নির্দেশ বা আদেশ লঙ্ঘন করে না বা এড়িয়ে যায়না।
মুদ্রা
বিনিময়কারীদের
পরামর্শ
দেওয়া
হচ্ছে
যে রিজার্ভ
ব্যাংক
কর্তৃক
যাচাই
এর
উদ্দেশ্যে
যে
কোনো
তথ্য
/ নথিপত্রের
লিখিত
বিবরণ
রাখতে
হবে
যার
ওপর
ভিত্তি
করে
লেনদেনের
উদ্দ্যোগ
নেওয়া
হয়েছিল
।
ব্যক্ত
ঘোষনাটিতে
আরও
আছে
যে
আবেদনকারী
প্রয়োজন
মানতে অসম্মত
হয় অসন্তোষজক
ভাবে মেনে নেয়
তাহলে
অনুমোদিত
ব্যক্তি
লিখিত
ভাবে
সেইলেনদেন
করতে
অস্বীকার
করবে
এবং
তার
বিশ্বাস
করার
মতো
যুক্তিসংগত
কারণ
থাকে
যে
ব্যক্তিটির
আইন
লঙ্ঘন
করা
/বা
এড়িয়ে যাবার উদ্দেশ্য আছে,তাহলে
রিজার্ভ
ব্যাংকে
তথ্যটির
লিখিত
বিবরণ
দেবে।
A. 4 পাসপোর্টে
পৃষ্ঠাঙ্কন
বিদেশে
ভ্রমণের
জন্য
বিক্রীত
বৈদেশিক
মুদ্রার
পরিমাণের
চেকে
পৃষ্ঠাঙ্কিত
করা
অনুমোদিত
ব্যক্তির
জন্য
বাধ্যতামূলক
নয়
।
যাই
হোক
যদি
ভ্রমনকারী
অনুরোধ
করে
তাহলে
তারা
তাদের
সীল
মোহরের
নীচে
তারিখ
এবং
সইসহ
ভ্রমণার্থে বিক্রীত
বৈদেশিক
মুদ্রার
খুঁটিনাটির
লিখিত
বিবরণ
রাখতেপারে।
A.5 এফ
এম
এল
শর্তাবলী
এফ
এল
এম
এর অন্যান্য
সকল
প্রয়োজনীয়
শর্ত
দ্বারা
এফ
এফ
এম
সি
এস
নিয়ন্ত্রিত
হতে
থাকবে।
|