আরবিআই/২০১১-১২/২৫২
ডিবিওডি.বিপি.বিসি.নং.৫০/২১.০১.০০১/২০১১-১২
নভেম্বর ৪, ২০১১
সভাপতি/মুখ্য নির্বাহীগণ
সমস্ত তফসিলভুক্ত বাণিজ্যিক ব্যাঙ্ক
(আঞ্চলিক গ্রামীণ ব্যাঙ্কগুলি ব্যতীত)
প্রিয় মহাশয়,
প্রাপকের একাউন্টে দেয় চেক আদায়-
তৃতীয় পক্ষের একাউন্টে অর্থ ক্রেডিট করা নিষিদ্ধ
দয়া করে আমাদের জানুয়ারি ২৩, ২০০৬ তারিখের সার্কুলার ডিবিওডি.বিপি.বিসি.নং.৫৬/২১.০১.০০১/২০০৫-০৬ দেখুন যার দ্বারা ব্যাঙ্কগুলিকে ‘প্রাপকের একাউন্টে দেয় চেক’(একাউন্ট পেয়ি চেক), নামাঙ্কিত প্রাপক ব্যতীত অপর কোনও ব্যক্তির একাউন্টে ক্রেডিট করতে নিষেধ করা হয়েছে ।
২. এই নির্দেশ পালন করা হচ্ছে না বলে যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে সেই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা পুনরাবৃত্ত করছি যে ব্যাঙ্কগুলি উপরে উল্লিখিত আমাদের সার্কুলারে বর্ণিত নির্দেশগুলি কঠোরভাবে পালন করবে এবং প্রাপক ব্যতীত অপর কোনও ব্যক্তির পক্ষে প্রাপকের একাউন্টে দেয় চেক আদায় করবে না ।
৩. প্রাপকের একাউন্টে দেয় চেক আদায় করতে সমবায় ঋণদান সমিতির সদস্যগণকে যে অসুবিধাগুলির সন্মুখিন হতে হয় তা প্রশমিত করার উদ্দেশ্যে নির্দেশগুলি কিছু শিথিল করা হয়েছে, এ সম্পর্কে আমাদের অক্টোবর ১, ২০১০ তারিখের সার্কুলার ডিবিওডি.বিপি.বিসি.নং.৪৭/২১.০১.০০১/২০১০-১১ দ্রষ্টব্য। উক্ত সার্কুলার অনুযায়ী ব্যাঙ্ক অনধিক ৫০,০০০/-টাকার আহৃত প্রাপকের একাউন্টে দেয় চেক তার গ্রাহক, অর্থাৎ সমবায় ঋণদান সমিতির একাউন্টের জন্য আদায় করতে পারে, যদি ওইরূপ চেকের প্রাপক ওই সমবায় ঋণদান সমিতির সভ্য হয়। অক্টোবর ১, ২০১০ তারিখের উপরে উল্লেখিত সার্কুলারে বর্ণিত শর্ত সাপেক্ষে উপরোক্ত শৈথিল্য যথারীতি বহাল থাকবে।
৪. ব্যাঙ্কগুলির পক্ষে অনুধাবনযোগ্য যে উপরোক্ত নিষেধ এবং শৈথিল্য ড্রাফ্ট্, পে-অর্ডার এবং ব্যাঙ্কারস্চেকের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে।
আপনার বিশ্বস্ত,
(দীপক সিঙ্ঘল)
দায়িত্বপ্রাপ্ত মুখ্য মহাপ্রবন্ধক
|